‘হে সৎকর্মপরায়ণ! তুমি দ্রুত অগ্রসর হও’
‰mq` AvgRv` †nv‡mb
(15)| cweÎ-Avj-‡KviAv‡b mrKg©kxj, mrKg©civqb,
mZ¨ev`x, mrbxwZ, mrc_ cÖvß mgœ‡× me©‡gvU 66wU myivq 244wU Avqv‡Z 253 ev‡ii AwaK
¯’v‡b DwjwLZ n‡q‡Q| h_v:-
myiv evKviv, 2:25, 44, 62,82, 110,112, 130,
148, 177, 184, 186, 197, 215, 236, 272, 277, =†gvU 16evi| myiv Avj-Bgivb 3:17,
39, 46, 57, 89, 104, 110, (†ZvgivB DËg), 114, 115, 148, 172, 198,= 12evi| myiv
Avb-wbQv 4:40, 57, 69, 85, 122, 124, 125, 135, 173,=9evi| myiv gv‡q`v
5:2,9,66,69,85, 89,93, 105,=8evi| myiv AvbAvg 6:54, 84, 158, 160, =4evi| myiv
AvÕivd 7:30, 35,42, 56, 157, 161, 170, 181, 193, 196, 198, 199,=12evi| myiv
Avbdj 8:5 ,=1evi| myiv AvZ ZIev 9:75, 112, 120, =3evi| myiv BDb~m 10:9, 26,
35,=3evi| myiv ûu` 11:11,23, 87, 116, 117,= 5evi myiv BDm~d
12:22,36,90,=3evi|myivAviÕiv`13:23,29,31,33,=4evi| myiv Beªvnxg 14:4,18, 23,=3evi|myivAvb-bvnj16:30,122,128,=3evi|
myiv ebxBmivBj17:15,=1evi| myiv Avj Kvnvd18:2,17,46,57,82,88,104,107,110,=9evi|
myiv gvwiqvg 19:76 ,96, =2evi| myiv Z¡vnv
20:79, 82, 135,=3evi| myiv Avw¤^qv 21:72,73, 75,86, 90,94,105, =7evi| myiv
Avj-nvR¡ 22:14,23,24,37,41,50,56,77,=8evi| myiv Avj-gywgbyb 23:49, 51,100,= 3evi|
myiv Avj-b~i 24:32,38,55,=3evi| myiv Avj-dziKvb 25:70,71,= 2evi| myiv
Avk-kyqviv 26:83,227,=2evi| myiv Avb-bvgj 27:11,19 24, 89, 92,=7evi| myiv
Avj-Kvmvm 28:14, 27,56,57,80,84,=8evi |myiv Avj-Avb¼veyZ 29:7,9, 27,38, 58,
69,=7evi| myiv Aviiƒg 30: 44,45,=2evi| myiv †jvKgvb 31:3, 17,22,=3evi| myiv
Avm-md 32 :19,=1evi| myiv Avj-AvnRve 33:8, 24,29,31,35,70,=6evi| myiv Avm-mvev
34:4,11,29, 37,=4evi| myiv dvwZi 35:7,8,10,22,24, 31,37,42,=9evi| myiv
Avm-mvd&dvZ 37:80, 100, 105,110,112, 113,121,131,=8evi| myiv †Qvqv`
38:22,24, 28,47,=4evi| myiv Avh-hygvi 39:18,33, 34,35, 41, 58,=6evi| myiv
Avj-gywgbyb 40:8 ,28,38,58,=4evi| myiv nv-wgg-AvmwmR`v 41:8,33,46,=evi| myiv
Avkïiv 42:22,23, 26,=3evi| myiv Avh hyLiæd 43:27,37,49=4evi myiv Avj-Rvmxqv 45:11,15,21,30,=4evi|
myiv Avj-AvnKvd 46: 12,15,16,=4evi| myiv gyn¤§v` 47:2,12,17,32,=5evi| myiv
Avj-ûRyivZ 49:7,15, 17,=3evi| myiv AvZZzi 52:34,=1evi| myiv Avb- bvRg 53:31,=1 evi|
myiv Avj-nv`x` 57:26,=1evi| myiv Avj-gyR`vjv 58:18,=1evi| myiv AvjgybvwdKzb
63:10,=1evi| myiv AvZ-ZvMveyb 64:9,11,=2evi| myiv AvZ-ZvjvK 65:11=2evi| myiv
AvZ-Zvnixg 66:4,=1evi| myiv Avjg~jK 67:22,=1evi| myiv AvjKjg 68:41,50,=2evi|
myiv Avj-R¡xb 72:2,11,13, 21, =4evi| myiv Avj-gyiQvjvZ 77:44,=1evi| myiv
Avj-BbwdZi 82:13,=1evi| myiv Avj gyZvwddxb 83:18,22,=2evi| myiv Avj-BbwkKvK
84:25,=1evi| myiv Avj eyiæR 85:11, =1evi| myiv AvZ& Z¡xb 95:6,=1evi| miv Avj-AvjvK
96:11,=1evi| myiv Avj-evB‡qbv 98:7, =1evi| myiv Avj-whj-hvj 99:7,=1evi| myiv
Avj-Avmi103:3=1evi| GB me©†gvU253 evi|
পবিত্র রমজানের এ মাসে
আল্লাহ তায়ালার রহমত অফুরন্ত রহমত বর্ষণ হয় । এ মাসে আল্লাহর সব সৃষ্টি তাঁর অশেষ
রহমতের দ্বারা
ধন্য হয়। মহানবী সা. বলেছেন, এটি এমন একটি
মাস, যার
প্রথম ভাগে আল্লাহর
রহমত, মধ্যভাগে
গুনাহের মাগফেরাত এবং শেষ ভাগে দোজখের আগুন থেকে মুক্তিলাভ রয়েছে’ (মিশকাত)। মহানবী সা. বলেছেন, ‘রমজান মাস শুরু হলে আল্লাহর পক্ষ
থেকে একজন ঘোষক অনবরত ঘোষণা করতে থাকে, হে সৎকর্মপরায়ণ! তুমি দ্রুত অগ্রসর
হও। আর হে পাপাচারী! তুমি নিবৃত্ত হও।’ (তিরমিজি)
মাহে রমজানে বেশি বেশি নফল ইবাদত-বন্দেগি, পবিত্র কোরআন
তিলাওয়াত, দোয়া-দরুদ
পাঠ, তওবা-ইস্তেগফার
ও প্রার্থনা পেশের মাধ্যমে রহমত কামনার জন্য উত্তম। রাসুলুল্লাহ
(সা.) ঘোষণা দিয়েছেন, ‘এ মাসে পরম করুণাময় আল্লাহ তাআলা তোমাদের দিকে শুভ দৃষ্টি
প্রদান করেন এবং রহমত বর্ষণ করেন, তোমাদের সব গুনাহ মাফ করে দেন ও দোয়া
কবুল করেন। তোমাদের মধ্যে যদি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী
অধিক সৎ কাজ করে শীর্ষস্থান অধিকার করতে পারে, আল্লাহ তার প্রতিদ্বন্দ্বিতা
প্রত্যক্ষ করতে থাকেন ও ফেরেশতাদের কাছে গর্ব করেন। তোমরা
অনেক
বেশি সৎ কাজ করে আল্লাহকে দেখিয়ে দাও। আল্লাহর
দয়া-অনুগ্রহ থেকে এ মাসে একমাত্র হতভাগ্যরাই বঞ্চিত থাকে।’
নবী করিম (সা.) মাহে রমজানকে রহমত, বরকত ও
কল্যাণের মাস বলে আখ্যায়িত করেছেন। রমজান মাসের
প্রতিটি মুহূর্ত আল্লাহর বিশেষ রহমতে পরিপূর্ণ। ঝরনাধারার মতো আল্লাহর আশিসধারা রোজাদারদের অন্তররাজ্যে
লোকদৃষ্টির অলক্ষ্যে
বর্ষিত হতে থাকে।
অপরদিকে মাহে রমজান হচ্ছে নেক কাজের উত্তম সময়। এ মাসেই আল্লাহ দিয়েছেন লাইলাতুল কদর বা কদরের মহিমান্বিত রাত। এই রাত হচ্ছে হাজার মাসের চাইতে উত্তম ফজিলতপূর্ণ। এই রাতেই মহান আল্লাহ নাজিল করেছেন পবিত্র কুরআনুল করীম। এই কুরআন হচ্ছে বিশ্বমানবতার মুক্তির সনদ।
অপরদিকে মাহে রমজান হচ্ছে নেক কাজের উত্তম সময়। এ মাসেই আল্লাহ দিয়েছেন লাইলাতুল কদর বা কদরের মহিমান্বিত রাত। এই রাত হচ্ছে হাজার মাসের চাইতে উত্তম ফজিলতপূর্ণ। এই রাতেই মহান আল্লাহ নাজিল করেছেন পবিত্র কুরআনুল করীম। এই কুরআন হচ্ছে বিশ্বমানবতার মুক্তির সনদ।
মাহে রমজান হলো ধৈর্য্য, সহিঞ্চুতা ও সবরের মাস। এই মাস মুসলমানদের বিজয়ের মাস। মুসলিম
জাতির ঐতিহাসিক বিজয় পতাকা এই মাসেই উড্ডীন হয়েছে। এই
মাসে
নফল ইবাদতের সওয়াব বা পুরস্কার ৭০ গুণ বেশি। তবে রহমত
লাভের কিছু বিশেষ
আমল রয়েছে। এ জন্য আল্লাহর কাছে নিজেকে পরিপূর্ণ
সমর্পণ করে দিতে হবে।
সত্যবাদিতা ঈমানের প্রথম ও প্রধান শর্ত। যেখানে
সত্যবাদিতা নেই,
সেখানে
ঈমান নেই, ইসলামও
নেই। আমরা নিজেদেরকে মুসলমান বলে দাবি করছি কিন্তু কয়জন
সত্যবাদিতাকে জীবনের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছি ? যদি না করে থাকি তবে কি
করে প্রকৃত মুসলামান হতে পেরেছি ? দুনিয়ার যত পাপ মিথ্যা থেকেই উদ্ভুত হয়। মিথ্যা মানুষকে মোহমুগ্ধ করে সত্যের আওতা থেকে দূরে নিয়ে যায়। আর সত্য তখন মিথ্যার আড়ালে ঢাকা
পড়ে যায়। আল কুরআন দৃপ্ত ভাষায় ঘোষণা করেছেঃ তোমরা
সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রণ করো না এবং যেনে বুঝে তোমরা সত্য গোপন করো না। (সূরা বাকারা, আয়াত নং - ৪২)
সত্য এবং সত্যের প্রকাশই মানব ধর্ম। তাই
কুরআন মাজীদে আল্লাহ তাআলা হুকুম করেছেন ঃ হে মুমিনগণ ! তোমরা আল্লাহকে ভয়
কর এবং সত্যবাদীদের অন্তর্ভূক্ত হও। (সূরা তাওবা,
আয়াত
নং - ১১৯)
সত্যই জীবন, মিথ্যাই
ধ্বংস। মিথ্যা কথা বলা, মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ করা ও মিথ্যা
প্রচার করা সকল ধর্মের সকল মানুষের নিকটই অন্যায় ও ঘৃণিত। মিথ্যাবাদী ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে পদে পদে
অপমানিত হয়। মানব সমাজে সে বাসের অনুপযোগ্য। মানুষ তার মাধ্যমে হয় প্রতারিত ও বঞ্চিত। তাই
আল
কুরআনের ঘোষণা ঃ মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর অভিশাপ। (সুরা
আলে ইমরান, আয়াত
নং - ৬১)
3:61|
†h †KD Avcbvi mv‡_ G wb‡q ZK© Ki‡e- mwVK Z_¨ Avcbvi Kv‡Q †cuŠQvbi c‡iI, Zvn‡j
Avcwb ejyb: Gm! Avgiv wb‡R‡`i mšÍvb‡`i, mšÍvb‡`i‡K WvwK- Avi †ZvgivI Zv‡`i‡K
WvK, Avgv‡`i ¯¿x‡`i‡K Avi †Zvgv‡`i ¯¿x‡`i‡KI; Avi Avgiv wb‡RivI Avme Ges †Zvgiv
mevB Gm| Zvic‡i `yÕ`j GK‡Î dwiqv` RvbvB, Avi wg_¨vev`x‡`i Dc‡i Avjøvi Awfkvc
w`B|
মিথ্যাবাদী আল্লাহর দুশমন, রাসুলের দুশমন, সমগ্র
মানবতার দুশমন। যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বা কাজের মাধ্যমে আজ কোন স্বার্থ উদ্ধার
করছে অথবা
কোন ক্ষতি থেকে বাঁচতে চাইছে, অচিরেই সে মিথ্যা প্রকাশ পাওয়ার মাধ্যমে আরো
বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবে, বন্ধু হারিয়ে ফেলবে বা চাকুরি চলে যাবে। অতএব বলতে হবে, সত্য অত্যন্ত সুস্পষ্ট ও শান্তিময়। অপরদিকে মিথ্যা বড্ড ঘোলাটে এবং অশান্তিময়। মিথ্যাবাদী
মানুষের মাঝে অপমানিত হওয়ার পূ‡e© নিজে নিজেই অপমানবোধ করে। কারণ মিথ্যার অপর নাম অপমান। নিb¥ রুচির
লোকেরাই
কেবল মিথ্যা বলতে পারে, মিথ্যার আশ্রয় নিতে পারে। মুমিন
ব্যক্তির চরিত্র
হবে স্বচ্ছ। সে কখনও মিথ্যা বলবে না। মিথ্যার আশ্রয়ও নেবে না। হাদীসে
রাসুল (সাঃ) সত্যবাদিতার ফযীলত এভাবে বর্ননা করেছেন ‡h, সত্যবাদিতা
পরিচালিত
করে সৎ কর্মের দিকে। আর সৎ কর্ম জান্নাতের দিকে। পক্ষান্তরে মিথ্যাবাদিতা পরিচালিত করে মন্দ কর্মের
দিকে, আর
মন্দ কর্ম জাহান্নামের দিকে। (সহীহ বুখারী,
হাদীস
নং- ৬০৯৪) তাহলে পথ দুইটি: জান্নাতের পথ আর জাহান্নামের পথ। জান্নাতের
পথের সূচনা হচ্ছে সত্যবাদিতা। আর
জাহান্নামের পথের
সূচনা হচ্ছে মিথ্যাবাদিতা। তাই
সত্যবাদিতা ধর্ম, বর্ণ ও ভাষা নিwe©‡kষে
সকল মানুষের নিকট প্রিয়। পক্ষান্তরে
মিথ্যাবাদিতা সবার নিকট ঘৃণিত। সে কারণেই
মিথ্যাবাদিদের কেউ বিশ্বাস করে না এবং বিপদের সময় তারা কারো
সাহায্যও পায় না । এখন আমাদের ভেবে দেখা উচিত আমরা কোন পথ অবলম্বন করব এবং কোন পথে
চলব। বস্তুত সত্যবাদিতা মানবিক গুণাবলীর মধ্যে অন্যতম একটি গুণ। যার মধ্যে এ গুণের সমাহার থাকবে, পৃথিবীর সব
ধরনের লোক তাঁকে ভক্তি-শ্রদ্ধা করবে, আল্লাহ ও রাসুলের নিকট সে প্রিয় হবে এবং
আখেরাতে সত্যবাদিতার
কারণে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। GLb
Avgv‡`i mK‡jiB wPšÍv Kiv DwPr wKbv? Avgv‡`i †Kvb c_ Aej¤¢b Kiv `iKvi? Avjøvn Avgv‡`i mKj‡K mZ¨ K_v ejvi
†ZŠwdK `vb Kiæb| Avgxb|